মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখা এখন খুবই সহজ গুগলে সার্চ দিয়ে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স খুঁজে পাওয়া যায় ইউটিউবে অনেক ফ্রি ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে যেগুলো দেখে শেখা যায় শুধু ইন্টারনেট কানেকশন আর আগ্রহ থাকলেই শুরু করা যায় ফাইভার আপওয়ার্ক এসব মার্কেটপ্লেসে মোবাইল দিয়েও কাজ করা।
সম্ভব কনটেন্ট রাইটিং ডিজিটাল মার্কেটিং বা গ্রাফিক ডিজাইন মোবাইল দিয়ে শেখা যায় ধৈর্য ও নিয়মিত চর্চা থাকলে মোবাইল দিয়েই সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব অনেকেই মোবাইল থেকেই আয় শুরু করেছে মোবাইল দিয়ে এখন ফ্রিল্যান্সিং শেখা একেবারেই সম্ভব। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারণে মোবাইল ব্যবহার করেই ঘরে বসে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখা যায়। অনেকেই ভাবেন যে কম্পিউটার ছাড়া শেখা কঠিন, কিন্তু বাস্তবতা হলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে একটি স্মার্টফোনই হয়ে উঠতে পারে শেখার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। আপনিও পারবেন ইনশাআল্লাহ।পেজ সুচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো
- মোবাইল দিয়ে আসলে কি ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় ?
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাইলে কি মোবাইল প্রয়োজন
- মোবাইলের দিয়ে বিভিন্ন ক্যাশব্যাক অ্যাপস ব্যবহার করে টাকা ইনকাম
- মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখব এ টু জেড
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন পরিমান সময় লাগবে
- মোবাইল দিয়ে কি কি উপায়ে ফ্রীল্যান্সিং করা যায়
- মোবাইল দিয়ে ইনভেস্ট ছাড়া ইনকাম
- মোবাইল দিয়ে কোন ওয়েবসাইট থেকে বেশি ইনকাম করা যায়
- মোবাইলে কি অ্যাপস ব্যবহার করলে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়
- শেষ কথাঃ মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে আসলে কি ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় ?
মোবাইল দিয়ে এখন ফ্রিল্যান্সিং শেখা একেবারেই সম্ভব। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার
কারণে মোবাইল ব্যবহার করেই ঘরে বসে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখা যায়।
অনেকেই ভাবেন যে কম্পিউটার ছাড়া শেখা কঠিন, কিন্তু বাস্তবতা হলো সঠিকভাবে
ব্যবহার করতে পারলে একটি স্মার্টফোনই হয়ে উঠতে পারে শেখার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম।
মোবাইলে ইউটিউব, গুগল, অনলাইন কোর্স অ্যাপ বা সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে থাকা অসংখ্য
রিসোর্স ব্যবহারের মাধ্যমে যেকেউ নিজে নিজে শেখা শুরু করতে পারে। ডিজিটাল
মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, এমনকি
গ্রাফি ডিজাইনের মতো কাজও মোবাইলের মাধ্যমে শেখা যায়। প্রতিদিন ১-২ ঘণ্টা সময়
দিলেই ধীরে ধীরে একটি ভালো দক্ষতা গড়ে তোলা সম্ভব।
এছাড়াও অনেক ওয়েবসাইট ও অ্যাপ মোবাইল ফ্রেন্ডলি হওয়ায় শেখা আরও সহজ হয়েছে।
মোবাইল দিয়ে শেখার সুবিধা হলো এটা সবসময় হাতের কাছেই থাকে, তাই যেকোনো সময়
শেখা যায়। ধৈর্য আগ্রহ ও নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার
সহজেই মোবাইল থেকেই নিজের যাত্রা শুরু করতে পারে। মোবাইল দিয়ে শেখার আরেকটি
সুবিধা হলো খরচ খুব কম। অনেক ক্ষেত্রেই ফ্রি রিসোর্স ব্যবহার করেই দক্ষতা অর্জন
করা যায়। যারা কম্পিউটার কিনতে পারছে না, তাদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ। বাস্তব
উদাহরণ আছে অনেকে শুধুমাত্র মোবাইল দিয়েই আয় শুরু করেছে। তাই ইচ্ছা আর চেষ্টা
থাকলে মোবাইল দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং শেখা একদমই সম্ভব।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাইলে কি মোবাইল প্রয়োজন
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাইলে একটি স্মার্টফোন অবশ্যই প্রয়োজন। এমন একটি
মোবাইল দরকার যেটার র্যাম কমপক্ষে ৩ জিবি এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ভিডিও দেখা ও
অ্যাপ চালানোর ক্ষমতা ভালো। কারণ ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য বিভিন্ন অ্যাপ ও ভিডিও
কোর্স দেখতে হয়, যা সাধারণ ফোনে ঠিকমতো চলবে না। ভালো ক্যামেরা ও ডিসপ্লে থাকলে
ভিডিও এডিটিং বা কন্টেন্ট তৈরির কাজেও সুবিধা হয়। এছাড়া পর্যাপ্ত স্টোরেজ দরকার
যাতে প্রয়োজনীয় অ্যাপস, পিডিএফ ও ফাইল সেভ করে রাখা যায়। অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস,
যেকোনো স্মার্টফোন হলেই হবে, তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ফ্রিল্যান্সিং শেখার অ্যাপ
বেশি পাওয়া যায়। যাদের বাজেট কম, তারা মাঝারি দামের ব্র্যান্ডের ভালো স্মার্টফোন
বেছে নিতে পারে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো,
মোবাইলে যেন ভালো ইন্টারনেট কানেকশন সাপোর্ট করে। কারণ শেখার সময় ভিডিও লোডিং বা
ফাইল ডাউনলোডে ধীরগতির ইন্টারনেট বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। চার্জ বেশি থাকে এমন ফোন
হলে কাজের সময় ব্যাঘাত ঘটে না। নিয়মিত ব্যবহারের জন্য ফোনে স্ক্রিন প্রটেকশন এবং
ব্যাকআপ অপশনও থাকা দরকার। অনেকে মোবাইল দিয়েই ছোট কাজ শিখে শুরু করেছে এবং পরে
আয় বাড়লে ল্যাপটপ কিনেছে। তাই শুরুটা মোবাইল দিয়েই সম্ভব। ইচ্ছা আর স্মার্টফোন
থাকলেই শেখা যায় যেকোনো জায়গা থেকে। এতে সময়, জায়গা, যাতায়াত বা অন্য কোনো বাধাও
থাকে না। শুধু দরকার একটানা চেষ্টা এবং শেখার আগ্রহ। মোবাইল যদি স্মার্ট হয়,
ব্যবহারকারী যদি মনোযোগী হয় তাহলে শেখার রাস্তা কেউ থামাতে পারবে না।
মোবাইলের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি করা যায় ?
মোবাইলের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি করা যায় বর্তমান যুগে অনেকেই মোবাইল
ব্যবহার করে ঘরে বসেই আয় করছে। এই উপায়ে আয়ের একটি সহজ পদ্ধতি হলো পণ্য প্রচার
করে উপার্জন করা। মোবাইল ফোন থাকলে ঘরে বসেই এই কাজ শুরু করা যায়। ইচ্ছা ও ধৈর্য
থাকলে শিখে নেওয়াএকেবারেই সহজ। বিভিন্ন দোকানের অনলাইনে বিক্রয়ের ব্যবস্থা
রয়েছে, সেখানে যোগ দিয়ে তাদের পণ্যের প্রচার করলে লাভের একটি অংশ পাওয়া যায়। যারা
ছবি, লেখা বা ছোট ভিডিও তৈরি করতে পারে, তাদের জন্য এটি আরও সহজ। সামাজিক মাধ্যমে
ছবি ও বর্ণনা দিয়ে পণ্য প্রচার করলে মানুষ আগ্রহী হয়। কেউ কেউ মানুষের প্রশ্নের
উত্তর দিয়ে তাদের বিশ্বাস অর্জন করে পণ্য বিক্রি করছে। এইভাবে আয় করা যায় দিনের
যেকোনো সময়।
যাঁদের পুঁজি নেই, তাঁদের জন্য এটি ভালো একটি উপায় হতে পারে। প্রয়োজন শুধু একটি
ভালো ফোন ও ইন্টারনেট। আজকাল মানুষ বিশ্বাস করে এমন পণ্যের পরামর্শ পেলে তা কিনে
ফেলে। তাই যদি মন দিয়ে শেখা যায়, তাহলে মোবাইল দিয়েই একটি আয়ের পথ তৈরি করা
সম্ভব। অনেকেই মোবাইল দিয়ে ছোট ছোট ভিডিও তৈরি করে মানুষের নজর কাড়ছে। যারা
নিয়মিত পরিশ্রম করে, তারা ধীরে ধীরে ভালো আয় শুরু করতে পারে। এভাবে পণ্য প্রচারের
মাধ্যমে মাস শেষে ভালো অর্থ উপার্জন সম্ভব। শুধু কাজ বুঝে করতে হবে এবং ধৈর্য
রাখতে হবে। এই পথে অনেকেই সফল হয়েছে, যারা প্রথমে কিছুই জানতো না। তাদের মতো
আপনিও পারবেন যদি চেষ্টা করেন। তাই বলা যায়, ঘরে বসে একটি ফোন দিয়েই সৎভাবে
উপার্জন সম্ভব।
মোবাইলের দিয়ে বিভিন্ন ক্যাশব্যাক অ্যাপস ব্যবহার করে টাকা ইনকাম
কীভাবে মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন ক্যাশব্যাক অ্যাপ ব্যবহার করে আয় করা যায় বর্তমান
সময়ে মোবাইল ফোন দিয়ে ঘরে বসেই উপার্জন করা অনেক সহজ হয়ে গেছে বিভিন্ন
ক্যাশব্যাক অ্যাপ ব্যবহার করে ছোট ছোট কেনাকাটার মাধ্যমেই আয় করা যায় এই
অ্যাপগুলোতে রেজিস্ট্রেশন করলে প্রথমেই কিছু পুরস্কার পাওয়া যায়এরপর যখন কেউ
নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে, তখন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ফেরত আসে এই
টাকা সরাসরি মোবাইলের ব্যালেন্সে জমা হয় বা ব্যাংকে তোলা যায়
যারা নিয়মিত মোবাইল রিচার্জ, ইন্টারনেট কিনে কিংবা বিল পরিশোধ করে তাদের জন্য
এই ধরনের অ্যাপ খুবই লাভজনক হতে পারে একজন ব্যক্তি দিনে একাধিক কাজের মাধ্যমে
এই আয় আরও
বাড়াতে পারেন যেমন বন্ধুদের অ্যাপে রেফার করলে অতিরিক্ত আয় হয় বিভিন্ন
অফার বা চ্যালেঞ্জ পূরণ করলেও অ্যাপগুলো পুরস্কার দিয়ে থাকে প্রথমদিকে আয় কম
হলেও ধৈর্য ধরে চালিয়ে গেলে তা বাড়ে প্রতিদিন কিছুটা সময় দিলে মাস শেষে ভালো
অর্থ জমে যারা ছাত্র বা গৃহিণী, তাদের জন্য এটি একটি ভালো পার্টটাইম উপায় শুধু
সচেতনভাবে অ্যাপ বাছাই করতে হয় বিশ্বস্ত এবং নিরাপদ অ্যাপ ব্যবহার করাই
বুদ্ধিমানের কাজ সব সময় নিয়মিত ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষ অফার দিয়ে
থাকে
অ্যাপ ব্যবহার সহজ হওয়ায় নতুনরাও এটি শিখে নিতে পারে যারা মোবাইল ব্যবহার করতে
জানে, তারা খুব সহজেই আয় শুরু করতে পারে এই আয় দিয়ে নিজের খরচ বা ছোট প্রয়োজন
মেটানো যায়
মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখব এ টু জেড
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং শেখা এখন আর কল্পনা নয়, বাস্তব। যাদের
কম্পিউটার নেই, তারাও মোবাইলের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে আয় করতে পারেন। শুরুতে
প্রয়োজন একটি ইচ্ছাশক্তি এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ। প্রথমে চিন্তা করুন, কোন
কাজটি আপনি শিখতে চান যেমন লেখা, অনুবাদ, ডিজাইন বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
পরিচালনা। এরপর সেই বিষয়ের উপর ভিত্তি করে অনলাইন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। মোবাইল
অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে বিভিন্ন শিক্ষামূলক ভিডিও, পাঠ্যসামগ্রী এবং অনুশীলন
করতে পারেন। যেমন, লেখার জন্য নোটপ্যাড অ্যাপ, ডিজাইনের জন্য ছবি সম্পাদনা অ্যাপ,
ভিডিও সম্পাদনার জন্য ভিডিও এডিটিং অ্যাপ ইত্যাদি। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে
অনুশীলন
করুন এবং নিজের কাজগুলো সংরক্ষণ করুন। যখন মনে হবে আপনি প্রস্তুত, তখন ছোট
ছোট কাজের জন্য স্থানীয় বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আবেদন করুন। প্রথমদিকে হয়তো আয় কম
হবে, কিন্তু ধৈর্য ধরে কাজ করলে তা বাড়বে। নিজের কাজের মান উন্নত করতে নিয়মিত
প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করুন এবং সেই অনুযায়ী পরিবর্তন আনুন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
নিজের কাজের নমুনা শেয়ার করুন যাতে অন্যরা আপনার দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারে।
এভাবে ধাপে ধাপে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন, শুধুমাত্র মোবাইল ফোন
ব্যবহার করে।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন পরিমান সময় লাগবে
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন পরিমান সময় লাগবে ফ্রিল্যান্সিং
শেখার সময় নির্ভর করে আপনি কোন দক্ষতা শিখতে চাইছেন তার উপর। মোবাইল ব্যবহার করে
সাধারণত যারা একদম নতুন, তাদের একটু ধৈর্য ধরতে হয়। সাধারণভাবে বলা যায়, প্রতিদিন
নিয়মিত ২ থেকে ৩ ঘণ্টা করে সময় দিলে একেকটি স্কিল শিখতে ২ থেকে ৩ মাস সময় লাগতে
পারে। যেমন লেখালেখি, ছবি সম্পাদনা, ডিজাইন বা অনুবাদ শেখা কিছুটা সহজ, তাই এসব
ক্ষেত্রে সময় কম লাগে। আবার ভিডিও সম্পাদনা বা ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মতো
বিষয়গুলোতে সময় একটু বেশি লাগতে পারে। তবে এখানে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো আপনার
আগ্রহ ও নিয়মিত অনুশীলন। কেউ যদি প্রতিদিন সময় দেয় এবং সিরিয়াস থাকে
তাহলে মোবাইল দিয়েই ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যেই ফ্রিল্যান্সিং করার মতো দক্ষতা
অর্জন করা সম্ভব। সময়ের পাশাপাশি দরকার সঠিক গাইডলাইন ও মানসম্মত উৎস থেকে শেখা।
অনেকেই শেখা শুরু করে কিন্তু মাঝপথে ছেড়ে দেয়, এতে সময় নষ্ট হয় এবং মনোবলও ভেঙে
যায়। তাই ধৈর্য রাখা এবং ধাপে ধাপে শেখার অভ্যাস গড়ে তোলা দরকার। মনে রাখতে হবে,
কেউ একদিনে সফল হয় না। যে যত বেশি চর্চা করে, সে তত দ্রুত এগিয়ে যায়। আর মোবাইল
থাকলেই আজকাল শেখা কঠিন কিছু না। সময় কম হলেও যদি মনোযোগ থাকে, তাহলে সফল হওয়া
সম্ভব।
মোবাইল দিয়ে কি কি উপায়ে ফ্রীল্যান্সিং করা যায়
মোবাইল দিয়ে লেখালেখির কাজ খুব সহজে করা যায় কনটেন্ট লেখার জন্য অনেক অ্যাপ
ব্যবহার করা যায় ছবি এডিট করে ডিজাইনের কাজ শেখা যায় ছোট ছোট ভিডিও তৈরি করে
আয় করা যায় ভয়েস রেকর্ডিং এর মাধ্যমে কাজ পাওয়া যায় অনুবাদের কাজও মোবাইলে
সম্ভব ডেটা টাইপিং ও এন্ট্রির কাজ মোবাইলেই করা যায় অনলাইন টিউশনি দেওয়া যায়
ভিডিও কলে পণ্যের রিভিউ লিখেও অর্থ উপার্জন করা যায় অনলাইন জরিপে অংশ নিয়ে
টাকা আয় করা যায় অ্যাপ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা দিয়ে ইনকাম করা যায় সোশ্যাল
মিডিয়া পেজ চালিয়ে ইনকাম করা যায় ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ম্যানেজ করা
যায়
মোবাইলে ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করা যায় ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করেও
আয় করা
যায় ব্লগ লেখার কাজ মোবাইলেই করা যায় ই-বুক লেখে বিক্রি করা সম্ভব
পডকাস্ট বানিয়ে ইনকাম করা যায় ভালো ছবি তুলে তা বিক্রি করে টাকা আয় করা যায়
ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা যায় নিজের প্রোফাইল গড়ে তোলা যায় ফ্রিল্যান্সিং
সাইটে কাজের জন্য আবেদন করা যায় মোবাইল দিয়েই ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ রাখা
যায় সময় ব্যবস্থাপনার জন্য অ্যাপ ব্যবহার করা যায় অনলাইন কোর্স দেখে নতুন
স্কিল শেখা যায় ছোট কাজের স্যাম্পল বানিয়ে পাঠানো যায় মোবাইল ব্যাংকিং
ব্যবহার করে অর্থ নেওয়া যায়
সফল হতে হলে ধৈর্য ধরে নিয়মিত চেষ্টা করতে হয় মোবাইল ব্যবহার করে অনেক কাজ
শেখা সম্ভব
চেষ্টা করলে মোবাইলই হয়ে উঠবে আয়ের হাতিয়ার।
মোবাইল দিয়ে ইনভেস্ট ছাড়া ইনকাম
ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে মোবাইল ব্যবহার করা যায় অনলাইনে ছোট কাজ করে টাকা আয়
করা সম্ভব
গবেষণা করে সঠিক প্ল্যাটফর্ম খুঁজে নিতে হয় নাম লিখে কাজের জন্য আবেদন করতে হয়
দ্রুত টেক্সট বা ইমেইল লেখার দক্ষতা দরকার ছবি সম্পাদনা বা ভিডিও এডিটিং শিখতে
হবে ভয়েস রেকর্ডিং বা ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় অনলাইন টিউটোরিয়াল দেখে নতুন
কিছু শিখতে হয় ফ্রিল্যান্সিং গ্রুপ ব
কমিউনিটিতে যুক্ত হওয়া ভালো বিভিন্ন কাজের জন্য প্রোফাইল তৈরি করতে হয় কাজ করার
সময় নিয়ম মেনে চলা জরুরি ক্লায়েন্টের সাথে ভালো যোগাযোগ রাখতে হবে পরিশ্রম করলে
কাজ পেতে সুবিধা হয় সময় অনুযায়ী কাজ শেষ করতে হবে মোবাইল দিয়ে পেমেন্ট নেওয়া
যায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট
বা ওয়ালেট দরকার হয় নতুন দক্ষতা শিখলে আয় বাড়ে নেগেটিভ ফিডব্যাক এড়িয়ে
চলা ভালো
সত্যিকারের কাজ করলে বিশ্বাস অর্জিত হয় কঠিন সময়েও ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালাতে হয়
আত্মবিশ্বাস রাখা জরুরিবাজে কাজ এড়িয়ে চলতে হবে ফ্রীল্যান্সিংয়ে নিয়মিত থাকতে
হবে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানো দরকার কাজের মান ভালো রাখতে হবে ক্লায়েন্টের দাবি
অনুযায়ী কাজ করতে হয় সাহায্য চাইলে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে
ফ্রীল্যান্সিং থেকে আয় ধীরে ধীরে বাড়ে অল্প সময়েই সাফল্য আশা করা ঠিক নয় মোবাইল
দিয়ে শেখা কঠিন নয়, ধৈর্য ও মনোযোগ প্রয়োজন।
মোবাইল দিয়ে কোন ওয়েবসাইট থেকে বেশি ইনকাম করা যায়
মোবাইল দিয়ে কাজ করে টাকা আয় করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট আছে কোনো ওয়েবসাইট
থেকে বেশি ইনকাম হবে তা নির্ভর করে কাজের ধরন ও দক্ষতার ওপর কিছু সাইট সহজ কাজ
দেয়, যেমন সার্ভে পূরণ করা, ভিডিও দেখা অনেক সাইট ফ্রিল্যান্সিং কাজ দেয়,
যেমন লেখা, ডিজাইন, অনুবাদ
কিছু সাইট ক্যাশব্যাক বা অফার দেয় যা থেকে টাকা আসতে পারে কাজের ধরন বুঝে সঠিক
সাইট বেছে নিতে হয় সাইটে সাইন আপ করে প্রোফাইল তৈরি করতে হয় কাজ পাওয়ার জন্য
নিয়ম মেনে আবেদন করতে হয় কাজের পরিমাণ ও মান বৃদ্ধি করলে আয়ও বাড়ে কিছু
ওয়েবসাইট নতুনদের জন্য ভালো সুযোগ দেয় কিছু ওয়েবসাইট বেশি কঠিন কিন্তু
উপার্জনও বেশি নিয়মিত কাজ করলে আয় ধীরে ধীরে বাড়ে অনেক সাইটে পেমেন্ট পেতে
সময় লাগে পেমেন্টের পদ্ধতি বুঝে রাখা জরুরি বিশ্বাসযোগ্য
ওয়েবসাইট নির্বাচন করা উচিত যেখানে ফিডব্যাক বা রেটিং থাকে সেখান থেকে
ভালো কাজ পাওয়া যায় কিছু সাইটে কাজের সুযোগ বেশি, তবে প্রতিযোগিতা অনেক কাজের
ধরন অনুসারে সাইট বেছে নেওয়া ভালো কিছু সাইটে ছোট ছোট কাজ করে শুরু করা যায়
সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করলে কাজ পাওয়া সহজ হয় পেমেন্টের জন্য ব্যাংক
অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট লাগতে পারে সঠিক সাইটে কাজ করলে মোবাইল দিয়েই
ভাল আয় করা সম্ভব কিছু ওয়েবসাইটের মধ্যে জনপ্রিয় সাইট আছে, যেগুলো নতুনদের
জন্য ভালো অবিরাম চেষ্টা এবং ধৈর্য্য রাখতে হবে কোনো ঝুঁকি ছাড়া কাজ করা উচিত
বিভিন্ন সাইটে একসাথে কাজ করাও সম্ভব কাজের ধরন জানতে ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে
শিখতে পারেন মোবাইল ব্যবহারে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে, সেটা বিবেচনা করা দরকার
কাজের ধরন ও সময়
বুঝে পরিকল্পনা করতে হবে মোবাইল দিয়ে সঠিক ওয়েবসাইটে কাজ করে আয়
বাড়ানো যায় সহজে।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে বিকাশ অ্যাপস কে ইনকাম করবেন
মোবাইলে কি অ্যাপস ব্যবহার করলে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়
মোবাইলে কি অ্যাপস ব্যবহার করলে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় মোবাইলে কিছু
নির্ভরযোগ্য অ্যাপস আছে যেগুলো ব্যবহার করে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় এই
অ্যাপসগুলো সহজ কাজ দেয়, যেমন ভিডিও দেখা, সার্ভে পূরণ, ছোটখাটো টাস্ক করা
কিছু ক্যাশব্যাক অ্যাপস আছে, যা শপিং করার সময় টাকা ফেরত দেয় কিছু অ্যাপ ফ্রি
কয়েন বা পয়েন্ট দেয় যা পরে টাকা বা উপহার হিসেবে পাওয়া যায়
বিভিন্ন অ্যাপ নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে যাতে ভালো ইনকাম হয় কিছু অ্যাপে
নিয়মিত লগইন করলেই পুরস্কার দেওয়া হয় কিছু অ্যাপে বন্ধুদের আমন্ত্রণ করলে
বোনাস পাওয়া যায় অ্যাপসগুলো থেকে আয় শুরু করতে বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না
কয়েকটি জনপ্রিয় ক্যাশব্যাক অ্যাপ আছে, যেগুলো দেশের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়
সার্ভে অ্যাপস থেকে সময়মতো প্রশ্নের উত্তর দিলে টাকা পাওয়া যায় ভিডিও
দেখা বা বিজ্ঞাপন দেখেও কিছু টাকা আয় করা যায় কিছু অ্যাপে কাজ শেষে
পেমেন্ট পাওয়া যায় সরাসরি মোবাইল নম্বরে অ্যাপগুলোতে টাকা তুলে নেওয়ার জন্য
মোবাইল ব্যাংকিং বা পেমেন্ট গেটওয়ে দরকার হয় নিয়মিত কাজ করলে আয় বাড়ানো
সম্ভব কিছু অ্যাপ ফ্রি শুরু করেও বেশ লাভজনক আয় দেয় বিভিন্ন অ্যাপের নিয়ম ও
শর্ত বুঝে কাজ করতে হবে ফেক বা বিশ্বাসহীন অ্যাপ থেকে দূরে থাকতে হবে কয়েকটি
অ্যাপ রেফারেল সিস্টেম দিয়ে আয় বাড়াতে সাহায্য করে কাজের ধরন এবং সময় বুঝে
অ্যাপ নির্বাচন করা উচিত অ্যাপগুলো ব্যবহারে স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট ভালো
থাকা জরুরি ব্যবহারকারীদের রিভিউ দেখে ভালো অ্যাপ বেছে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ
নিয়মিত চেষ্টা এবং ধৈর্য্য ধরে
কাজ করলে আয় সম্ভব কিছু অ্যাপ সহজ কাজ দেয়, তবে বেশি টাকা দেয়
না অন্যদিকে কিছু অ্যাপ কঠিন কাজ দেয়, কিন্তু আয় ভালো হয় অ্যাপ ব্যবহার
করে ইনকাম করলে অতিরিক্ত খরচ লাগে না অ্যাপস থেকে আয় শুরু করার জন্য বড় কোনো
অর্থ বিনিয়োগ লাগে না সঠিক অ্যাপ ব্যবহার করে মোবাইল দিয়েই ভালো আয় করা
সম্ভব আবার কিছু অ্যাপ বিভিন্ন ধরনের পুরস্কারও দেয় সতর্ক থাকলে মোবাইল থেকে
ফ্রি ইনকাম সম্ভবপর হয়ে ওঠে।
শেষ কথাঃ মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখা এখন খুবই সহজ হয়ে গেছে অনেকেই এখন মোবাইল ব্যবহার করেই ঘরে বসে কাজ শিখছে ইউটিউবে অনেক টিউটোরিয়াল পাওয়া যায় যেখান থেকে শেখা যায় বিভিন্ন ফ্রি অ্যাপ ব্যবহার করে ছোট ছোট কাজ শেখা যায় গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট লেখা, ভিডিও এডিট এসব শেখা যায় গুগলে সার্চ করে প্রয়োজনীয় লার্নিং ওয়েবসাইটে যাওয়া যায় অনেক ফ্রি কোর্স পাওয়া যায় যেগুলো মোবাইলে দেখা যায় প্লে স্টোরে অনেক লার্নিং অ্যাপ পাওয়া যায় যেমন ডিজাইন শেখার জন্য বিশেষ কিছু অ্যাপ ব্যবহার করা যায় ছোট কাজের মাধ্যমে হাতে অভ্যাস গড়ে তোলা যায় সময় অনুযায়ী শেখার রুটিন তৈরি করলে কাজ সহজ হয় প্রথমে একটি নির্দিষ্ট স্কিল বেছে নেওয়া উচিত সেই স্কিল ভালোভাবে শিখে অনলাইনে কাজ খোঁজা উচিত।
ফেসবুকে কিছু গ্রুপ আছে যেখানে কাজ শেখার উপদেশ মেলে অনলাইন কমিউনিটিতে যুক্ত হয়ে প্রশ্ন করে সমাধান পাওয়া যায় ইন্টারনেট খরচ নিয়ন্ত্রণ করে শেখার কাজ চালিয়ে যাওয়া যায় মোবাইল দিয়ে শেখা শুরু করে পরে চাইলে কম্পিউটারেও যাওয়া যায় কাজ শেখার পর ছোট ছোট প্রজেক্ট করে দক্ষতা বাড়ানো যায় নিয়মিত চর্চা করলে দ্রুত ভালো ফল পাওয়া যায় মোবাইল দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং শেখা এখন সময় ও সুযোগের ব্যাপার।
গ্রো উইথ কাউছারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url